মঙ্গলবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৮

মহান ব্যক্তিদের মহা বাণী

মহান ব্যক্তিদের মহা বাণী

মহা মানবের মধ্যে আল্লাহর প্রথম বাণী পড়।
-আল কোরআন

প্রচুর ধন সম্পত্তির ভিতরে সুখ নেই, মনের সুখ প্রকৃত সুখ।
-আল হাদিস

পূণ্য অর্জন অপেক্ষা, পাপ বর্জন করা শ্রেষ্ঠতর।
-আল-হাদিস।

অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মত ভাবে।
-হজরত আলী (রাঃ)

ধর্ম নিয়ে যারা কোন্দল করে, ধর্মের মর্ম তারা জানে না।
-ডঃ মুহাম্মদ শহীদল্লাহ

প্রতিদিন আমাদের এমনভাবে কাটানো উচিত, যেন আজ জীবনের শেষ দিন।
-সেনেকা

যদি সর্বোচ্চ আসন পেতে চাও, তাহলে নিম্নস্থান থেকে আরম্ভ কর।
-সাইরাস

নিয়তি তোমাকে যা দান করে' তার মধ্যে সবচেয়ে উত্তম দান তোমার স্ত্রী।
-পোপ

তিনিই প্রকৃত সুখি, যিনি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি আশা করে না।
-ভার্জিল

জগতের সবচেয়ে সুন্দর জিনিসগুলি এবং মুল্যবান জিনিসগুলি সবচেয়ে অকেজো।
-রাসকিন

জীবনের প্রতি ক্ষেত্রে কি পেলাম সেটাই বড় প্রশ্ন নয়, বরং কি করেছি সেটাই বড় প্রশ্ন।
-কালাইল

নদীতে স্রোত আছে, তাই নদী বেগ বান।
জীবনে দন্দ্ব আছে তাই জীবন বৈচিত্রময়।
-টমাস মুর

প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ, কোনো মানুষের মঙ্গল আনতে পারে না।
-নীহা রঞ্জন

সৎ পরামর্শের চেয়ে কোনো উপহার অধিক মূল্য নয়।
-ইমার সন

মানুষ যত গোপন পাপ করুক না কেন, তার শাস্থি সে প্রকাশ্যেই পায়।
-বেল জনসন

সব সমস্যার প্রতিকারই হচ্ছে ধৈর্য্য।
-হোয়াটলি

যাহা তুমি দেখাও, তার চেয়ে বেশি তোমার থাকা উচিত।
যা তুমি জান, তার তুলনায় কম কথা বলা উচিত।
-উইলিয়াম সেক্সপিয়ার

পরবর্তী দিন কখনও সুখের নয়, বিগত দিনের চেয়ে।
-মিলটন

দুঃখ-কষ্ট নিয়েই মানুষের জীবন, কিন্তু দুঃখের পর সুখ আসবে, এটাই ধ্রুব সত্য।
-এডওয়ার্ড ইয়ং

পতন অনেক ক্ষেত্রে সত্যকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে। তাই পতনের ও দরকার আছে।
-জনলিলি

বিখ্যাত ব্যাক্তিদের অনুপ্রেরণামূলক উক্তি/বাণী

সাফল্য হল আপনি যা চান তা হাসিল করা। সুখ হল আপনি যা চান তা পাওয়া।
ডেল কার্নেগি

নিজের থেকে বড় কিছু তৈরি করার জন্য আপনার মধ্যে সব সক্ষমতাই রয়েছে।
সেথ গডিন

সাফল্যের জন্য প্রতিবন্ধকতা জরুরি কারণ অন্যান্য সব গুরুত্বপূর্ণ পেশার মত বিপণনেও সাফল্য আসে অনেক সংগ্রাম আর পরাজয় পেরিয়ে আসার পর।
অগ ম্যান্ডিনো

আপনি যে নতুন একটি কাজ হাতে নিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করেই সত্যিকারের সিদ্ধান্তের মাপকাঠি ধরা হয়। যদি হাতে কোন কাজ না থাকে, তাহলে আপনি এখনও আপনার সত্যিকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেননি।
টনি রবিনস

যদি আপনি আপনার রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না জানেন, তাহলে আপনার অবস্থা আক্রমণ হওয়ার উপক্রম একটি অসহায় প্রাচীরহীন শহরের মত।
বুক অফ প্রোভার্বস

একজন গড়পড়তার মানুষ কথা বলে। একজন ভাল মানুষ ব্যাখ্যা করে। একজন উর্ধ্বতন মানুষ কাজ করে দেখায়। একজন সেরা মানুষ অন্যদেরকে প্রেরণা যোগায় যাতে তারা নিজেরাই কাজকে নিজের মত করে দেখতে পারে।
হার্ভি ম্যাকে

আপনার দর্শন ও স্বপ্নকে নিজের সন্তানের মত লালন করুন কারণ এগুলোই আপনার চূড়ান্ত অর্জনের প্রতিচিত্র হয়ে উঠবে।
নেপোলিয়ন হিল

সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হল আমরা যা ভয় পাই সেগুলো অপেক্ষা আমরা যা আশা করি সেগুলোর উপর আমাদের সচেতন মনকে প্রতিষ্ঠিত করা।
ব্রায়ান ট্র্যাসি

ঝামেলার ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতা, অগ্রাধিকার, বিকল্প এগুলোকে প্রতিনিয়তই কাজে লাগাতে হবে।
জ্যাক ভ্যান্স

নিজের শরীরের যত্ন নিন। কারণ এটাই আপনার একমাত্র থাকার জায়গা।
জিম রন

আপনি জীবনে যা চান তা আপনি পেতে পারেন যদি আপনি অন্যদেরকে তাদের চাওয়া নিশ্চিত করতে সাহায্য করে থাকেন।
জিগ জিগলার

যতবার আমি ব্যর্থ হই এবং চেষ্টা চালিয়ে যাই তার উপর সরাসরি নির্ভর করে আমি কতবার সফল হতে পারব।
টম হপকিন্স

সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা বাণী সমূহের তালিকা

সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা বাণী সমূহের তালিকা

প্রেমের কিছু জটিল ফেসবুক স্ট্যাটাস

বালিকা তোমার আমার প্রেম আর দেশের কারেন্টের মধ্যে অনেক মিল। এই আছে তো এই নেই – লোড শেডিং।

প্রেমে পরলে ছেলেরা বোকা হয়, আর মেয়েরা বোকাদের সামাল দেয়।

তুমি একা হলে তাকিও আকাশ পানে,তুমি দুঃখ পেলে জানিও হাওয়ার কানে। ওই আকাশ আর ওই হাওয়াতে থাকব আমি মিশে,কান্না গুলো মুছে দিব বৃষ্টি হয়ে এসে।

প্রতিটা ছেলের জীবনেই একজন মেয়ে থাকে যাকে সে মন থেকে চায় কিন্তু কখনোই পায় না।

→ডিজিটাল ভালবাসা মানেই,
→মেয়েদের ঠোটের লিপস্টিক খাওয়া।

আমাদের সম্পর্কগুলো টিকে থাকে মিথ্যের উপর। তাই কোন এক বিকেলে নদীর ধারে কিংবা কাঁশবনে সম্পর্কের মানুষগুলোর সাথে সবাই বড়ো বড়ো মিথ্যে কথা বলে। বলে….’বিশ্বাস করো আমি তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না।’

সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‌‌‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।

ছেলে : I love you!
মেয়ে : কি?
ছেলে : ফিল্মটা খুব সুন্দর তাই না?
মেয়ে : বিড়ালের বাচ্ছা!
ছেলে : কি?
মেয়ে : দেখতে সুন্দর তাইনা?
ছেলে : জুতা দেখছ?
মেয়ে : কি?
ছেলে : নতুন কিনেছি!

ভালোবাসা হলো আগুন। কিন্তু সেটা আপনার হৃদয়কে উষ্ণ রাখবে নাকি আপনার ঘর বাড়ি জ্বালিয়ে দেবে তা কেউ জানে না।

মোবাইলে প্রেম। এখনো দেখা হয় নি প্রেমিক প্রেমিকার।
প্রেমিকাঃ জানু কি কর?
প্রেমিকঃ শেভ করি সোনা।
প্রেমিকাঃ আমি যখনি ফোন করি তখনি তুমি বল শেভ করি। দিনে কয়বার শেভ কর তুমি?
প্রেমিকঃ এই তো ৩০ ৪০ বার।
প্রেমিকাঃ বলে কি? পাগল নাকি?
প্রেমিকঃ না, না সোনা,আমি পাগল না আমি নাপিত।

প্রিয় জ্বর তুই আর কিছুদিন থাক। অন্তত এই বাহানায় আরও কিছুদিন সে আসুক,আমার কপালে হাত ছুঁয়ে      সে যদি আমার ভিতরের অসুখ বুঝতে পারে!!

একবার মাংসের স্বাদ পাওয়ার পর প্রেমিক প্রেমিকা আর বারান্দা বা রিকশায় সুখ পায় না, তখন তারা চলে যায় অন্ধকার রেস্তোরাঁয় কিংবা সিনেমাহলে। কথা কমে যায়, বাড়ে ঠোঁট ও আঙুলের কাজ। ঠোঁট শিল্পে পারদর্শিতা এলে খুঁজতে থাকে নিরালা গোপন কক্ষ। দুটি মন এক করার কথা বলে আদতে তারা দুটি শরীর এক করতে চায়। এই হল প্রেম। দুটি মন এক করার কথা বলে দুটি শরীরকে এক করার শৈল্পিক ভদ্রতা-ই প্রেম। বাকি যত সংজ্ঞা, যত উদাহরণ দেয়া হয়, সব ঐ ঘুরিয়ে শরীরকে ভোগ করার ধান্দামাত্র।

ছেলে: আমি তোমাকে ভালোবাসি ময়না ।
ময়না: আমার জন্য কি করতে পারবা ?
ছেলে: বিয়া ছাড়া সবই করতে পারমু ।
ময়না: ওকে তাইলে আমি রাজি ।

ভালোবাসা থাকে না। খুব
সুন্দর বাসা দেখে ‘ভালো’ রা চলে যায়। খারাপ মেয়েদের প্রেমের কাঠি ফস করে জ্বলে ওঠে। আর তাদের প্রেমে পরে ছেলেরা কুৎসিত কুকুর ছানা হয়ে সারা রাত কুই কুই করে । বুক ভরা মায়া দিয়ে কেউ তাদের আটকায় না। ভালবাসা ঘুমায়, উষ্ণ কাপড় পরে। তারা ঠাণ্ডা হাত ধরে না।

হেডফোন আর Gf এক রকম। যতই গুছিয়ে রাখো প্যাচ লাগবেই।

“ডিঝুস মাইয়া ডিঝুস পোলারে বলতেসে, “তুমি আমারে কতোখানি ভালোবাস?”
– সীমাহীন
তাইলে তাজমহল বানাইতাসো না ক্যান?
– জমি কেনা হয়া গেসে, অহন তোমার মরনের অপেক্ষায় আছি।

মেঘবালিকা তুমি পূর্বের জানালায় সুভাষিত গন্ধরাজ হও আমি অন্তরীক্ষে হাওয়ার নৌকায় মন ভাসাই, ছোঁয়া ছোঁয়ির ইচ্ছেটা আজ পূর্ণতা পাক।

প্রেমিকাকে জোর করে রুমে নিয়ে যাবেন?? থামেন ভাই!একবার ভাইবা নেন। কারণ পরে আর ভাবার সময় পাবেন না। প্রেমিকা যদি এইচআইভি পজেটিভ হয় তখন কী করবেন??

আমাকে একটি বিদেশি সিরিয়াল মুক্ত বৌ দাও, আমি তোমাদেরকে একটি শান্তিপূর্ণ সংসার উপহার দিব।

জানালায় দূরের আকাশ! অতটা উদাস তোমাকে কি মানায়? ফুলদানির ফুল হয়ে থেকো, আয়ুর স্বল্পতায় কিইবা যায় আসে। যতটুকুই সময় থেকো চারিদিক মুখরিত করে রেখো।

অামার শার্টের বোতাম খোলা, তোমার খোলা চুল! ছুঁয়ে দিলেই কেঁপে উঠো; অামার যত ভুল।

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে…..
শিক্ষকঃ আমি টেবিলটা ছুয়েছি,টেবিলটা মাটি ছুঁয়েছে,সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি।
এভাবে একটা যুক্তি দেখাওতো…!!
ছাত্রঃ আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।

যার প্রেমিকা নাই সে প্রেমিকা খোঁজে।
যা প্রেমিকা আছে সেই শান্তি খোঁজে
বালিকা আমাকে ছ্যাকা দিয়ে চলে যাবার জন্য তোমাকে অভিশাপ দিলাম;
এমন ভ্যাপসা গরমের কারেন্ট হীনা কোন এক রাতে যেন তোমার বিয়ের বাসর হয়।

বালকের নেশা বালিকার #ঠোঁট !
আর…বালিকার নেশা বালকের চকচকে #নোট !

কিছু কিছু রিলেশনশিপ এ বাচ্চার নাম পর্যন্ত ঠিক হয়ে যায় কিন্ত শেষে বাচ্চার আব্বু -আম্মুই হারিয়ে যায়।

ছন্দের ফেসবুক স্ট্যাটাস,,,,,,,

ভোটের আগে
মিয়া ভাই,
ভোট ফুরালে
খবর নাই।

ইঁদুর ধরতে ক্যাট আসে,
লাইক দাও স্ট্যাটাসে।
ফেইসবুকে দেখা হলে,
বলব কথা একা হলে।

কাজী নজরুল ইসলাম যদি এই গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ডের যুগে বেঁচে থাকতেন, তাহলে তাঁর ‘সংকল্প’ কবিতাটা যেমন হতো –
থাকবো নাকো সিঙ্গেল ওরে,
দেখব এবার রিলেশন করে!
কেমন করে করছে তারা?
একটা ছেড়ে, দুইটা ধরে।
ফ্ল্যাট হতে ফ্ল্যাট ফ্ল্যাটান্তরে,
করছে তারা ডেটিং ওরে।
কিসের নেশায়, কেমন করে?
করছে চ্যাটিং রাত্রি ভরে।
কিসের আশায় করছে তারা,
বরণ ব্রেক আপের যন্ত্রণাকে।
কেমন করে বীর তরুণী
মিথ্যে বলে পার্কে আসে,
বাসায় ফিরে মাকে বলে,
প্রাইভেট ছিল স্যারের কাছে।

ছোট্ট একটি মন…
তাতেই বৃন্দাবন!
ছোট্ট দুই আঁখি…
গিরি সিন্ধু ধরে রাখি!

হাজার রকমের বিলের মত
থাকতো যদি প্রেমের বিল
ঋণ খেলাপি হতাম আমি
রাখতে তোমার মনের মিল।

যখন দেখি তোর সে প্রিয়
হাসনাহেনা, জুই
উদাস মনে প্রশ্ন করি
কেমন আছিস তুই?

তোমার আকাশে ঝকঝকে রোদ
আমার আকাশ মেঘলা কালো
তুমি আছো বেশ আমুদে
আমি নেই মোটেই ভালো!

অর্ধেক জীবন কেটে গেল
ভুলের ভেলায়,
বাকি অর্ধেক পুড়বে কিগো
তোমার অবহেলায়!

জটিল ফেসবুক স্ট্যাটাস (১)

হ্যাঁলো।
-হাই।
-bf আছে?
-আছে।
-hd না mp4।
অতঃপর বালিক মহাদয় সব কিছু অন্ধকার দেখিতে লাগিল

কারেন্ট তুমি কার বাসায় ঘুরো,তার বাসার wifi কি আমার বাসার চেয়ে ভালো।

কাদের বিয়ে করবে বলে মেয়ে দেখতে গেছে….। কাদেরের একটা সমস্যা ছিল,
সে ‘ক’ কে ‘প’ বলত !! মেয়ের অভিভাবক ছেলেকে জিজ্ঞাসা করল তোমার নাম কি?
ছেলে : আমার নাম পাদের । (মানে কাদের)
#এই কথা শুনে মেয়ে কেঁদে উঠল।
তখন মেয়েটিকে কাঁদতে দেখে কাদের তাকে সান্তনা দিতে গিয়ে বলল – তুমি পাদছ পেন,পাপলি? (মেয়ের নাম কাকলি) পাপলি,পাপলি প্লিজ তুমি আর পেদনা… তুমি পাদলে আমিও পিন্তু পেদে দেব । তোমার পাদা আমার সহ্য হচ্ছেনা। আর আমি পাদা শুরু পরলে পেও আমার পাদা থামাইতে পারবে না।

“বউ” এর পূর্ণ রুপ পাওয়া গিয়েছে…
ব= বড্ড
উ= উৎপাত

ভদ্রলোক : ভাই আপনার দোকানের নাম কী?
দোকানদার : কী দরকার?
ভদ্রলোক : ইয়ে মানে… এমনিতে…। বলুন?
দোকানদার : বললাম তো কী দরকার।
ভদ্রলোক : (রেগে মেগে) ফালতু লোক…!
দোকানদার : আজব! আপনি গরম হচ্ছেন কেন, আমার দোকানের নামই তো কী দরকার স্টোর।

নগ্ন #নারী বেশ্যা হলে…..নগ্ন #পুরুষ সাধুবাবা হয় ক্যামনে

সেই তো প্রকৃত সুন্দরী যে বৃষ্টিতে মেকাপ এর ভয় না করে অনেকক্ষন ভিজতে পারে।

প্রশ্ন – “সুখ” কি…
উত্তর – দুঃখের মাঝে ছোট একটা বিজ্ঞাপন বিরতি।

ছেলেটি বলেছিলঃ গাভীর দুধ খাচ্ছি
মেয়েটি শুনেছিলোঃ ভাবীর খাচ্ছি
বাকিটা ইতিহাস।

জীবনে-অনেক “কিন্তুর” উত্তর পাবেন না। অনেক “আশা” পূর্ণতা পাবে না। অনেক “প্রশ্নের” উত্তর মিলবে না। অনেক “সাফল্যে” কাছের মানুষ হাসবে না। অনেক “দুঃখে” কেউ সাহস দিবে না। সুখের কথায় হিংসে করবে। দুঃখের কথায় সুযোগ খুঁজবে।

জীবনের- অনেক “অঙ্ক” মেলাতে হয় না। অনেক “ঘটনার” কারন খুঁজতে হয় না। অনেক “হাসির” অর্থ খুঁজতে নেই। অনেক “চোখের” ভাষা বুঝতে নেই।। অনেক “হাতে” হাত রাখতে নেই। অনেক “কথা” বলতে নেই।

জীবন-এক দুঃখ-সুখের বালুচর। সব কিছু হারিয়েও আশায় বুক বাঁধা। কখনো অনিশ্চয়তার দাবা খেলা। চরম অস্বস্তিতে সুখের স্মৃতি হাতড়ে বেড়ানো। কাউকে পাশে পেয়ে চরম প্রশান্তি বোধ করা কিংবা কাউকে ভালোবাসা! “জীবন” ৩টি অক্ষরের এক সীমাহীন রহস্য…!!

> দোস্ত কাল আমার গার্লফ্রেন্ডের জন্মদিন। কি গিফট দেয়া যায়???
< সে দেখতে কেমন???
> অনেক সুন্দরী ।
< তাইলে ওরে আমার নাম্বারটা দিয়া দে।

আধুনিক যুগে বয়ফ্রেন্ডরাই সব লুটপাট করে নেয় !! জামাইরা পায় শুধু অভিনয় করা চিৎকার !!

জটিল ফেসবুক স্ট্যাটাস – (২)

চার দেয়ালের অন্তরালে শুয়োপোকার জীবন আমার। তাই বৃষ্টি কিংবা জোৎস্নার বিলাসিতা আমার নেই। নিছক মধ্য দুপুরে নীল রোদে ঘামে ভেজা আমার শরীরে গ্লুকোজের চরম শুন্যতা আর সাদাজলের শ্রান্তি নিয়ে,আমি বেঁচে থাকি নতুন কোন স্বপ্ন দেখব বলে।

বৃষ্টি আসলেই সবার মনে কত প্রেম আসে। বউওয়ালা এবং বউ ছাড়া সব পাবলিক কত আবেগময় স্টাটাস দেয় । কিন্তু বৃষ্টি আসলেই আমার মনে পড়ে যায় আমার ফ্ল্যাটের পাশে একটা নর্দমা আছে । বৃষ্টির পানি পড়লে সেখান থেকে বিকট দুর্গন্ধ বের হয় । ভাগ্যভাল রবি বাবুর বাসা এখানে ছিল না । তা না হলে এই দুর্গন্ধময় পরিবেশে তিনি কি টাইপের কবিতা লিখতেন কে জানে !!

মিথ্যা দিয়ে যা শুরু হয় তা প্রথমে সুখের হলেও শেষ হয় অধিক দুঃখ দিয়ে।

কালো মেয়েগুলি খুব অদ্ভুত জীবন যাপন করে। রেগে গেলে তাদের চিবুকের শিরাও ফর্সা মেয়েদের মতই নীলচে হয়; কিন্তু কালো চামড়ার আড়ালে সেটা ঢাকা পড়ে থাকে। কেউ সেটা দেখে না। প্রেমিকের প্রশংসায় লাজুক কালো মেয়েটির গালেও রক্তিম আভা খেলে যায়। শুধুমাত্র চামড়াটার জন্যে সেটা আমরা কখনো দেখি না। ভাগ্যগুনে কোন কালো মেয়ের চেহারার কাটিং যদি ভাল হয়ে যায় তাহলে তাদেরকে কালো হলেও সুন্দর আছে জাতীয় প্রশংসা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। খুব যোগ্যতাবান কিংবা বুদ্ধিমতি হলেও তারা কখনো হুমায়ুন আহমেদের ;রূপা হতে পারে না কেননা অসম্ভব রূপবতী উপমাটা তাদের জন্য নয়। বিয়ের সময় তারা নিজ অপছন্দের কোন ছেলেকে রিজেক্ট করতে পারে না কারন ;এহে নিজে কী? আবার অন্যের খুঁত ধরতে এসেছ – টাইপ কথা বলে তাদেরকে থামিয়ে দেয়া হয়। গল্প উপন্যাসের নায়িকা হবার যোগ্যতা তাদের নেই কেননা উপন্যাসের কাহিনীতে নায়িকার ফর্সা টুকটুকে চেহারার সৌন্দর্য্যে ভীমড়ি খাওয়া নায়কের মুগ্ধতার গল্প থাকতে হয়। কালো মেয়েগুলোর জীবনে এই গল্প থাকে না। এসব গল্প তাদের থাকতে নেই!

মানুষের জীবনে পুর্ণতা এবং অপুর্ণতার কোন সীমারেখা নেই। প্রতিটি মানুষই বোধ হয় অপুর্ণতার জালে আচ্ছন্ন। হয়তবা অব্যক্ত কান্নার অস্ফুট চাপা কস্টে নিজেকে আচ্ছন্ন করে রাখে আরো বেশী নিবিড় ভাবে। কেউ তা প্রকাশ করে জনসম্মুখে, কেউ কেউ নিজের একাকীত্বের কঠিন আবর্তে নিজেকে লুকিয়ে রাখে অত্যন্ত নিপুণ ভাবে।

* যে শহর ঈদ এও ফাকা হয় না – ঢাকা
* আজকের যুগের নবাব – সি এন জি ড্রাইভার্স
* যাদের কাছে টাকার খুচরা থাকেনা- রিকশাওআলা মামা
* যারা কখনো সোজা হয়ে দাড়াতে পারেনা – বাংলাদেশী মডেল
* ছেলেদের চোখে সেরা সুন্দরি — অন্যের গার্লফ্রেন্ড / বউ

আমি বলছি না ভলোবাসতেই হবে, আমি চাই কেউ একজন ভিতর থেকে আমার ঘরের দরজা খুলে দিক। কেউ আমাকে কিছু খেতে বলুক । কাম-বাসনার সঙ্গী না হোক, কেউ অন্তত আমাকে জিজ্ঞেস করুক : ‘তোমার চোখ এতো লাল কেন ?’
যদিও সীমানা জানা,তবু মাঝে মাঝেই শখ জাগে অতিক্রমের…।

সমাজ একটা স্যানিটারি পায়খানা, জীবন হইলো একটা বদনা, কপাল হইলো কলের পানি আর লোডশেডিং ইজ পম গানা..!! এই লৈয়াই বাঁইচা আছিরে মামা…

আপনার ভবিষ্যত যদি স্বপ্নের উপর নির্ভর করে, তাহলে জেগে আছেন কেন ? ঘুমাইতে যান। Good night…

জটিল ফেসবুক স্ট্যাটাস – (৩)

বাংলা সিনেমায় একটা কমন ডায়লগ থাকে – ” পৃথিবীর কোন শক্তি আমাকে আর রাজাকে আলাদা করতে পারবেনা”।

চকলেট খেয়ে মোড়কটা কাঁচ নামিয়ে গাড়ির জানালা দিয়ে রাস্তায় ছুঁড়ে ফেলতে ফেলতে আপনি ভাবেন, “এই দেশটা এত নোংরা কেন?” হা হা হা! অফিসের ফাইল দুই দিন আগে ছাড়িয়ে নেবার আশায় কেরানীকে এক শো টাকা “বখশিশ” দিতে দিতে আপনি চিন্তা করেন, “দুর্নীতিতে দেশটা ছেয়ে গেলো”! হে হে হে!
আপনার সান্ধ্যকালীন পার্টি মিস হয়ে যাবে, এই ভয়ে রাস্তায় জ্যামের গুষ্ঠি উদ্ধার করতে করতে “রং সাইডে” গাড়িটা ঢুকিয়ে দিতে দিতে মহা বিরক্তির সাথে বলেন,”কেউ আইন কানুন মানেনা! এই দেশে কোন গাধা থাকে, অন্যত্র সুযোগ থাকলে?!” ☆আগে নিজে বদলাতে হবে তবেই অন্যরা বদলাবে।☆
কষ্ট পরশ পাথরের ন্যায়। কষ্টই মানুষকে ভাল কিছু করতে অনুপ্রানিত করে। তাই কষ্টকে জীবন পথে বাঁধা নয় বরং আর্শীবাদ হিসেবে গ্রহন করা উচিত।
পাশের ফ্লাটের ভাবিকে জিজ্ঞেস করলাম কেমন আছেন ভাবি?
ভাবি বলল – স্বামী বিদেশ
কাহিনী কি ম্যান! এ কেমন উত্তর ?
এখনকার বাচ্চারা দোকানে গিয়ে যা চায়! তাদের মা-বাবা হাঁসি মুখে তাই কিনে দেয় কিন্তু আমাদের সময়ে রাস্তায় শুয়ে নাগিন ড্যান্স না দেয়া পর্যন্ত কিছুই কিনে দিতোনা
মোবাইটা কয়দিন পরে পরে ঝামেলা করে
কেউ আমারে একটা কিরণমালা মোবাইল দিতে পারবা?
যখন তিন চারটা সুন্দরী মেয়ে আপনার দিকে তাকিয়ে থাকবে,তখন বুঝবেন আপনার প্যান্টের চেন খোলা না হয় আপনি অবশ্যই গাঞ্জা খেয়েছেন
শাবানার মত একটা নায়িকা খুঁজতেছি যাকে একটা কাপড় সেলাই মিশিন কিনে দিব কয়েক দিন পর সে আমায় একটি গার্মেন্টস উপহার দিবে।
#জাতির কাছে জানতে চাই আমরা ছেলেরা যেমন মজা করে অন্য ছেলেদেরকে ‘শালা’ বলিমেয়েরা ও কি অন্য মেয়েকে ‘ননদ’ বলে??
“মশাই” একমাত্র ব্যন্ড শিল্পী যার গান শুনলে জাতি হাতে তালি না দিয়ে থাকতেই পারে না।
জটিল ফেসবুক স্ট্যাটাস – (৪)
ছোট বেলায় মুভিতে কিস করতে দেখলে ভাবতাম..ছি ছি ছি এগুলা কি করে!! আর এখন ভাবি শুধু কিসই করলো!! আর কিছু করেনা কেন ।।
পড়া-শুনা ছেড়ে দেওয়ার পর মাথার ভিতরে যে জ্ঞানটুকু অবশিষ্ট থাকে, তাই হল শিক্ষা।
মানুষ জীবনে 6টি বার হেরে যায়।
(1) টাকার কাছে। (2) ভালবাসার কাছে। (3) সময়ের কাছে । (4) বিবেকের কাছে।(5) বন্ধুত্বের কাছে । (6) অবশেষে মরণের কাছে।
আমরা দেখে মুগ্ধ হই যে, কাপড় কাঁচার সাবানের সাথে সুন্দরী মহিলা। কিন্তু ভেবে দেখুন, আপনি বাস্তব জীবনে দেখেছেন কোনো সুদর্শন এলিট শ্রেণীর তরুণী কাপড় কাঁচছে সাবান দিয়ে; তাও আবার পুকুরে? পন্যের সাথে যদি সুন্দরী কোনো মডেল থাকে তাহলে সেই সুন্দরীর দিকে তাকাতে গিয়ে পন্যের দিকে তাকাবেই। কিংবা সেই সুন্দরীকে ভেবে ভেবেই মানুষজন তার সেই পন্যটা কিনে নেবে। বাস্তবে কি আসলেই তা হচ্ছে? নারীকে মডেলের নামে ভোগপন্য বানানো হচ্ছে।

পথচারী- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা?
ভিক্ষুক- ওই যে একটা গরু ঘাস খাচ্ছে, আপনি দেখতাছেন?
পথচারী- হ্যাঁ, দেখতেছি
ভিক্ষুক- ওইটা আমি দেখতাছি না।

প্রেম নিয়ে ১০০টি হাসির ফেসবুক স্ট্যাটাস


ফেসবুক শুধু এখন সামাজিক যোগাযোগই মাধ্যমই নয়, নিজের মতামত প্রকাশ করার অন্যতম মাধ্যম। ফেসবুকে হাজারো মানুষ প্রতিদিন হাজারো রকম পোস্ট দেয়। ফেসবুকে প্রেম নিয়ে ১০০টি বাছাইকৃত হাসির পোস্ট নিয়ে আজকে আমাদের এই লেখা:

১. আমি সিঙ্গেল কারন:
ওলে বাবু, সোনা বাবু, আলাব্বু, আমাল বাবুতা কি কলে, উম্মা, কুচিকু, লক্ষিতি—এইসব আমার দ্বারা সম্ভব না।

২. যার গার্লফ্রেন্ড আছে সে কখনো গরীব হতে পারে না, কারন মেয়েরা কখন গরীব ছেলেদের প্রেমে পড়ে না।

৩. বিয়ে শাদির উপর যখন ছেলের মন উঠে যায় তখনি তাদর বিয়ের বয়স হয়।

৪. জীবনের first love গুলো আসেই কেবর past love হওয়ার জন্য।

৫. প্রত্যেক বান্ধবী হতে প্রেমিকা হওয়া মেয়ে এক সময় সবাইকে বলতো, “তোমাদের মানসিকতায় সমস্যা আছে, WE ARE JUST FRIEND.

৬. বিবাহ এর পূর্ণরূপ কি জানেন?
বি = বিপদ
বা = বাড়ানো
হ = হলো

৭. ভালোবাসা আর ঘুম – দুটোই জোর করে হয় না।

৮. জীবনে কখনোই পিছনে ফিরে তাকানো উচিত নয়, তবে সন্দুরী মেয়ে হলে ভিন্ন কথা।

৯. আজকালকার মেয়েদের বয়ফ্রেন্ডরাই সব লুটে নেয়। জামাইরা শুধু পায় চিৎকার আর অভিনয়।

১০. টিউশনি আর গার্লফ্রেন্ড যে পায় সে অনেকগুলো পায়, যে পায় না সে একটাও পায় না।

১১. ছয় ডিজিটের স্যালারির কাছে কতশত প্রেম হেরে যাবে, তার কোন ইয়াত্তা নেই।

১২. সময়, স্রোত এবং সুন্দরী মেয়ে কারো জন্য অপেক্ষা করে না।

১৩. সর্ম্পকে ছেলের প্রধান অস্ত্র হলো – মিথ্যা
আর মেয়েদের হলো- চোখের পানি।

১৪. পৃথিবীর জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য দায়ী সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথাটি হলো- “ভয় পেয়ো না তো, কিচ্ছু হবে না”।

১৫. প্রেমে পড়ার চেয়ে ড্রেনে পড়া অনেক ভালো।

১৬. প্রেমে পড়ার জন্য মাধ্যাকর্ষন শক্তি কোন ভাবেই দায়ী নয়।

১৭. মেয়েদের “ভাইয়া” আর “ভাইইইইইইয়া” ডাকের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।

১৮. প্রেম, পড়াশোনা অার পলিটিক্স – এই তিনটা “প” এর মধ্যে যেকোন দুইটি সবার মধ্যেই থাকা উচিত।

১৯. বিক্রয়মূল্য থেকে ক্রয়মূল্য বাদ দিলে যা থাকে তাহাই “লাভ”।

২০. -ছেলেদের সৎ এবং ভালো মানসিকতার হওয়া উচিত, স্মার্ট তো ফোনও হয়।
– অার মেয়েদের নেককার ও পর্দাশীল হওয়া উচিত, হট তো পরোটাও হয়।

২১. কারো রিপ্লের জন্য বেশিক্ষণ ওয়েট করো না।
শেষমেষ ওয়েটার হয়ে যাবে।

২২. – মেয়েরা হল বাসের মতো, একটা গেলে আরেকটা আসে।
– আর ছেলেরা হলো রিকশার মতো, একটা ডাকলে ৫ টা আসে।
– মনে রেখো, এক বাসে কিন্তু ১০০ জন চড়ে, মাঝে মধ্যে তো কেউ ফ্রিতেও উঠে।
২৩. প্রেম করলে বড় আপুদের সাথে করা উচিত। ভালোবাসাও পাবে, আদরও পাবে আবার শাসনও পাবে।

২৪. স্বামী: সাধু বাবা আমি কিছুতেই আমার স্ত্রীকে বাগে আনতে পারছি না। একটা বশীকরন তাবিজ দেন।
সাধু বাবা: আরে মিয়া ওই ওষুধটাই শুধু জানা নেই। ২০ বছর আগে আমিও এই কারনেই গৃহত্যাগ করেছিলাম।

২৫. মানুষ ১০ টা প্রেম করার পরেও প্রতিটা নতুন প্রেমের শুরুতে বলে, “এটাই আমার প্রথম প্রেম”।

২৬. দুই বান্ধবীর কথোপকথন:
১ম বান্ধবী: কিরে তুই কেমন ছেলে চাস?
২য় বান্ধবী: কোটপতি।
১ম বান্ধবী: যদি কোনপতি না পাস?
২য় বান্ধবী: ৫০ লক্ষ ওয়ালা দুইজন হলেও চলবে।
১ম বান্ধবী: যদি তাও না পাস?
২য় বান্ধবী: তাহলে ২৫ লক্ষ ওয়ালা ৪ জন হলেও চলবে।
তাদের গল্প শুনে পাশে থাকা ফুচকাওয়ালা বলে উঠল, আপা দামাদামি করে এক হাজারে নামলে আমারে একটা সুযোগ দিয়েন।

২৭. – আচ্ছা ভাই অাপনার বেতন কতো?
– আসলে বেতন ৩০ হাজার, স্ত্রী জানে ২০ হাজার আর বন্ধুরা জানে আপতত আমি বেকার।
২৮. প্রেমিক: কি হয়েছে বলতো না?
প্রেমিকা: কিছুনা। (মনে মনে ভাবে: আরো দুই-তিন বার জিজ্ঞাসা করুক তারপর বলবো)
২৯. ইতিহাস সাক্ষী, ছ্যাকা খাওয়া ক্যারিয়ারের জন্য মঙ্গলময়।
৩০. ছেলে: চাকরিটা আমি পেয়েছি, বেলা শুনছো?
বেলা: ওমা তাই! জানো আমার ছেলেটাও না এবার জেএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে।
৩১. ফর্সা মানেই যদি সুন্দর হতো, তাহলে আপেলের থেকে মুলার দাম বেশি হতো।
৩২. আমার ক্রাশ এতোটাই সুন্দরী যে আমি নিজেই নিজেকে রিজেক্ট করে দিছি।
এখন ক্রাশ খাইতেও যে যোগ্যতা লাগে রে ভাই।
৩৩. ডিকশোনারীতে ছ্যাকা নামক কোন শব্দ না থাকলে বাংলা সাহিত্য এতো সমৃদ্ধ হতো না।
৩৪. ছেলে: আপনারা কয় ভাই বোন?
মেয়ে: আপনিসহ ৩ ভাই বোন।
৩৫. সিগারেটের ধোয়া আর মেয়েদের ছোঁয়া দুটোই ছেলেদের জন্য ক্ষতিকর।
৩৬. আগে প্রেমিকার বাবা ভিলেন হিসেবে থাকতো! আর সেই কাজটা করে প্রেমিকার “বেস্টফ্রেন্ড”!
৩৭. আজকাল মেয়েরা যেভাবে তাদের বয়ফ্রেন্ডদের লুটে নেয়, ব্রিটিশ আমলে ইংরেজরা বাংলাকে সেভাবে লুটেনি।
৩৮. প্রেম অনেকটা বাচ্চা-কাচ্চা হওয়ার মতো, যার হচ্ছে তার ৪-৫ টা হচ্ছে আর যার হয় না তার একটাও হয় না।
৩৯. আজ-কালকার প্রেম অনেকটা সর্দি জ্বরের মতো। আজ আছে তো কাল নেই। প্রেম তো হওয়া উচিত ক্যান্সারের মতো। একবার হলে যেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত থাকে।
৪০. স্কুল লাইফের প্রেমগুলো টিকুক আর নাই টিকুক, বেঞ্চে লেখা নামগুলো আজীবন টিকে থাকে।
৪১. মেয়েদের প্রেম যদি টাকা পয়সা দিয়ে না হয়, তাহলে মেয়েদের স্বপ্নে শুধু রাজকুমার-ই আসে কেন? রিক্সাওয়ালা, কুলি, মজুর আসে না কেন?
৪২. পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণী হচ্ছে প্রেমিকার মা। এমন ভাব নেয় যেন মনে হয় তার মেয়ে বিশ্ব সুন্দরী আর বাকি সবাই পেত্নী।
৪৩. ৫ বছর আগে- দোস্ত একটা গার্লফ্রেন্ড খুজে দে না।
এখন: দোস্ত একটা টিউশনি খুজে দে না।
৪৪. ব্যাচেলরদের কাছে বিরিয়ানীটা হলো “ভ্যালেন্টাইন্স” এবং ভাত, আলু আর ডিম হলো লাইফ টাইম।
৪৫. -আমার ফ্যামিলি ভাবে আমার গার্লফ্রেন্ড আছে।
-বন্ধুরা ভাবে ২-৩ জনের সাথে প্রেম করি।
-কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আমি সিঙ্গেল
৪৬. প্রেমিক: আমার অবস্থা অনেক খারাপ, রাস্তার এক্সিডেন্ট হয়েছে, হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছি।
প্রেমিকা: লল, শুধু একটুকুই? আর আজ আমি পাঁচটা সেলফি তুলেছি তার মধ্যে তিনটাই ব্লার এসেছে
৪৭. বালক: জানো তোমাকে আমি অনেক লাইক করি?
বালিকা: হ্যা জানি, মাঝে মধ্যে একটু কমেন্টও করিও প্লিজ।
৪৮. বিএফ: কেমন আছো?
জিএফ: মাথাটা চীন চীন করতেছে।
বিএফ: লন্ডন, আমেরিকা, ফ্রান্স এতো দেশ থাকতে শুধু চীন চীন কেন???
৪৯. আমি: ভাই তুমি এতো মেয়ের সাথে কথা বলিস কেমনে?
ফ্রেন্ড: এটা একটা অনেক কঠিন ডিগ্রী, খুব কম লোকই এই ডিগ্রী পেয়ে থাকে।
৫০. আমি: “দোস্ত এই কথা যেন তুই ছাড়া আর কেউ না জানতে পারে”
বেস্টফ্রেন্ড: টেনশন নিস না, কাউকে বলবো না।
পরের দিন ক্যাম্পাসে:
ওয়াচম্যান: কি ভাইয়া, তোমার প্রেম কেমন চলতেছে?
৫১. আজ-কালকার গার্লফ্রেন্ড:
“তুমি শ্বাস নিলা আর আমাকে একবার বললাও না? যাও ব্রেকআপ”।